ঘরের ছোট্ট শিশুর পেছন পেছন মায়ের চলে সারাদিন পাহারা। নতুন হাঁটতে শিখেছে ছোট্ট শিশুটি । চেয়ারের হাতল, টেবিল, খাট কিংবা দেয়াল ধরে ধরে ঘরময় হেঁটে চলে সে অবিরাম। এমন করে হাঁটতে গিয়ে কাঠের চেয়ার নিয়েই পড়ে গিয়ে ঘটে যায় নানা দুর্ঘটনা। শিশুরা নিজের বিপদের সম্ভাবনা সে অনুভব করতে পারে না। জ্বলন্ত- আগুনকে তার ছুঁয়ে দেখার কৌতূহল, যে কোনো অখাদ্য মুখে দিয়ে স্বাদ গ্রহণ করার প্রবণতা তাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। শখ করে নতুন হাঁটতে শেখা শিশুকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে তার টুকটুক করে হাঁটা দেখতে দেখতেও পড়ে গিয়ে শিশুর দুর্ঘটনা হতে পারে। কিংবা বেশি ঝুলের পোশাক পায়ের নিচে আটকে গিয়ে নতুন দাঁতে জিভ কেটে যেতে পারে। কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই একটি শিশু দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে তার চেনাজানা আপন ঘরেই। তাই চেষ্টা করলে শিশুর জন্য নিরাপদ ঘর একটু সচেতন হয়েই আমরা সাজাতে পারি। যদিও সাবধানতার শেষ নেই। তবুও যতটা পারা যায় ততটাই করি না কেন।
শিশুর নিরাপদ ঘরের কিছু বৈশিষ্ট থাকা উচিত: